বারও ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল বাংলাদেশের বেশ কয়েকটি জেলা। এই সময় রাজধানী ঢাকাতেও ভূমিকম্প অনুভূত হয়েছে। তবে, তাৎক্ষণিকভাবে কোনো ক্ষয়ক্ষতির খবর পাওয়া যায়নি। ভূমিকম্পটির উৎপত্তিস্থল ছিল মিয়ানমারের মাওলাইক এলাকায়। রিখটার স্কেলে ভূমিকম্পটির মাত্রা ছিল ৫। মিয়ানমারের মাওলাইক এলাকায় উৎপত্তি হওয়ায় সীমান্তবর্তী রাঙামাটি ও খাগড়াছড়িতে এটি সবচেয়ে বেশি অনুভূত হয়েছে। এছাড়া, সিলেট, ঢাকা, কুমিল্লা এবং কক্সবাজারেও ভূমিকম্পের কম্পন টের পাওয়া গেছে। ভূমিকম্পটির উৎপত্তিস্থল ছিল ঢাকা থেকে ৪৪২ কিলোমিটার দূরে। ভূমিকম্প পর্যবেক্ষণ কেন্দ্রের সহকারী আবহাওয়াবিদ ফারজানা সুলতানা জানান, রবিবার (২ জুন) দুপুর ২টা ৪৪ মিনিট ৫৯ সেকেন্ডে এই ভূমিকম্প অনুভূত হয়। ভূমিকম্পটি মিয়ানমারে ৫ মাত্রায় আঘাত হানে। সিলেট আবহাওয়া অফিসের সহকারী আবহাওয়াবিদ শাহ মোহাম্মদ সজিব হোসেন বলেন, রিখটার স্কেলে ভূমিকম্পের মাত্রা ছিল ৫, এবং এটি সিলেটেও অনুভূত হয়েছে। তবে এতে তাৎক্ষণিকভাবে কোনো ক্ষতির খবর পাওয়া যায়নি। এর আগে গত ২৯ মে সন্ধ্যা ৭টা ১৭ মিনিটে সিলেট, ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে ভূমিকম্প অনুভূত হয়েছিল। তখন রিখটার স্কেলে এর মাত্রা ছিল ৫ দশমিক ৪। ঢাকার আগারগাঁও ভূমিকম্প গবেষণা কেন্দ্র থেকে উৎপত্তিস্থলের দূরত্ব ছিল